সুনিপ দাশ সৌরভ, চকরিয়া :: দক্ষিণ এশিয়ার সর্ববৃহৎ রাষ্ট্র ভারত বর্ষ, প্রতি বছর ভারত বিভিন্ন রাষ্ট্রের বাঁচাই করা সমাজের অনবদ্য ভূমিকা পালনকারী, জনপ্রতিনিধি, কিংবা রাস্ট্রের সামাজিক কাজে সফলতাকে বিবেচনায় রেখে সমাজের অবদান রাখা ব্যক্তিদের তালিকা তৈরি করে ভারত বর্ষ, তেমনি দেশ ও দশের কণ্যাণে ঝাপিয়ে পড়া কক্সবাজার জেলার সন্তান, চকরিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব ফজলুল করিম সাঈদি সে তালিকায় স্থান পেয়েছেন।
পূর্বের কর্মসূচী আলােকে গতকাল ২২ শে জুলাই ঢাকা টু ইন্ডিয়াগামী বিমান যোগে ভারতে পৌঁছালে ভারত সরকারের প্রতিনিধিরা আলহাজ্ব ফজলুল করিম সাঈদি সহ, আগত অতিথিদের বিমানবন্দরে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান,
নির্ধারিত অনুষ্ঠান মালার আলোকে শনিবার ২৩ শে জুলাই সকাল ১০ টার সময় ভারতে ধমধম মুন্সি পালীটি এসি কলকাতা অডিটোরিয়ামে, অল ইন্ডিয়া মহাত্মা গান্ধী ইনস্টিটিউট অব কম্পিউটার সাইন্স টেকনোলজি উদ্যােগে মহাত্মা গান্ধী সম্মাননা উপাধি অনুষ্ঠান, যথাসময়ে অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত সভায় বাংলাদেশ তথা কক্সবাজার জেলা থেকে প্রতিনিধিত্ব এবং বক্তব্যদানকালে চকরিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব ফজলুল করিম সাঈদি বলেন, এপার বাংলার মহাত্মা গান্ধী, ওপার বাংলার জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রহমানের মধ্যে কোন পার্থক্য নেই, আমি খুব ছোটকাল থেকে মহাত্মা গান্ধী এবং বঙ্গবন্ধুর জীবনী পড়েছি, ওরা শুধু দেশ এবং জাতির কল্যাণে কাজ করে গেছেন। আজকের এ মহান পবিত্র দিনে, মহাত্মা গান্ধী এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রহমানকে শ্রদ্ধার সাথে স্মরন করছি।
এসময় তিনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উন্নয়নের অগ্রযাত্রা ও পদ্মা সেতু নিয়ে দীর্ঘক্ষন বক্তব্য রাখেন । এসময় উপস্থিত ছিলেণ বিভিন্ন রাষ্ট্রের প্রতিনিধিরা। এসময় আলহাজ্ব ফজলুল করিম সাঈদি বক্তব্য শুনে বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েন অনুষ্টানে আগত অতিথি ও দর্শকরা । বক্তব্য শেষে আয়োজকরা সম্মিলিত ভাবে আলহাজ্ব ফজলুল করিম সাঈদীর হাতে অল ইন্ডিয়া মহাত্মা গান্ধীর পুরস্কার তুলে দেন। এতে উপস্থিত ছিলেন ভারত সরকারের প্রতিনিধি সহ একাধিক রাষ্ট্রের প্রতিনিধি ও আয়োজকরা।
পাঠকের মতামত: